গত বছর আংশিক উদ্বোধনের সময় ঘোষণা ছিল আগামী অক্টোবরের মধ্যেই যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু হবে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল। এরই মধ্যে ভৌত অবকাঠামোর ৯৮ শতাংশ কাজও সম্পন্ন হয়েছে। তবে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এখনো জাপানি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টন
গত বছরের অক্টোবরে আংশিক উদ্বোধন করা হয় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল। ঘোষণা ছিল, সব কাজ শেষে আগামী অক্টোবরে যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু করা হবে টার্মিনালটি। কিন্তু বিমানবন্দরটি কীভাবে পরিচালিত হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়নি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। এ কারণে
পৃথিবীতে কোথাও এভাবে সুনির্দিষ্ট করে তারিখ বলতে পারে না। কারণ এটা হাইলি টেকনিক্যাল একটা কাজ। এটা কোনোভাবেই পরিকল্পনা করে একদম টাইমমতো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না।’
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার সময় নির্ধারিত ছিল গত ৫ এপ্রিল। এরপরই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে টার্মিনালটি বুঝে নেওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক)। তবে কাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় তৃতীয় টার্মিনাল হস্তান্তরের সময় প্
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে আগামী ৫ এপ্রিল। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার পর আগামী অক্টোবরে টার্মিনালটি যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য চালু করতে চায় বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষিত জনবলে
আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহেই শেষ হচ্ছে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনালের শতভাগ কাজ। এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে টার্মিনালের দায়িত্ব বুঝে নেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। সব প্রস্তুতি শেষে আগামী অক্টোবর থেকে পুরোদমে কার্যক্রমে আসবে নতুন এই টার্মিনাল।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের পাইলিং কাজের পদ্ধতি বদল করে সাশ্রয় হয়েছিল ৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সাশ্রয় হওয়া সেই অর্থে দুটি পিয়ার বর্ধনকাজ এবং একটি নতুন ভিভিআইপি টার্মিনাল বানানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের উদ্বোধন (সফট ওপেনিং) করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার দুপুর ১২টার কিছু পরে টার্মিনালের উদ্বোধন করেন তিনি। এর আগে সকাল ১০টা ১০ মিনিটে তিনি শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে এসে পৌঁছান।
তথ্যচিত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে নতুন করে দর্শকের সামনে তুলে ধরতে ইমপ্রেসিভ বাংলাদেশ নামে ডকুমেন্টরি শো নিয়ে আসছেন সাংবাদিক জুলহাস কবীর।
তৃতীয় টার্মিনালকে ঘিরে আন্তর্জাতিক রুটে বাজার বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে চালু হচ্ছে নারিতা রুটের ফ্লাইট। পরিকল্পনায় রয়েছে চেন্নাই, মালেসহ আরো কয়েকটি গন্তব্য।
আগামী ৭ অক্টোবর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল আংশিক উদ্বোধন হবে। এদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টার্মিনালের এক অংশের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
বর্তমানে দেশের সব বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং করছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। বিমান রাজস্ব আয়ের একটি বড় অংশ পায় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং থেকে। এর পরিমাণ বছরে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। তবে সেবার নিম্নমান নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সমালোচনা হওয়ায় এবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃত
তৃতীয় টার্মিনাল বদলে দেবে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বাড়বে উড়োজাহাজ ওঠা–নামা। বিমানবন্দরের সক্ষমতা বাড়বে আড়াই গুণ। বছরে যাত্রী চলাচল ৮০ লাখ থেকে বেড়ে দাঁড়াবে দুই কোটি ২০ লাখে। হয়ে উঠবে ব্যস্ত বিমানবন্দর। বাড়াবে আয়। এমনটাই আশা করছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) ও এ খাতের সঙ
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের (তৃতীয় টার্মিনাল) গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের কাজ করবে জাপান। সরকার তাদের কাজ দেওয়ার ব্যাপার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনটিই জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান।
আগামী অক্টোবর মাসে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনালের সফট ওপেনিং করা হবে। এই লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকায় দিন-রাত কাজ চলছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের পাইলিংয়ের কাজের পদ্ধতি বদল করে সাশ্রয় হয়েছিল ৮ কোটি ২০ লাখ ডলার। সাশ্রয় হওয়া ওই অর্থে দুটি পিয়ার বর্ধনকাজ এবং একটি নতুন ভিভিআইপি টার্মিনাল বানানোর সিদ্ধান্ত নেয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের আংশিক উদ্বোধন করা হবে আগামী অক্টোবরে। টার্মিনালটি পুরোপুরি কার্যক্রমে আসবে আগামী বছরের শেষ দিকে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বে (পিপিপি) দেশের প্রধান এই বিমানবন্দর পরিচালনা ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং করতে এরই মধ্যে আগ্রহ দেখিয়েছে জাপান। তবে কী প্রক্রি